অসহায় পরিবারের বসতবাড়ি গুড়িয়ে দিয়েছে দূর্বৃত্তরা

0
88

পেকুয়া প্রতিনিধি::
0পেকুয়ায় সিআর মামলার বাদির বসতবাড়ি গুড়িয়ে দিয়েছে দূর্বৃত্তরা। বিরোধপূর্ন জমির অনাধিকার অনুপ্রেবশ ঠেকাতে বাদী চকরিয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে এমআর মামলা রুজু করে। এদিকে মামলা দায়েরের ঘটনায় অধিক প্তি হয়ে ওই দূর্বৃত্তরা বাদির বসতবাড়িতে হানা দেয়। এ সময় ভাড়াটে বহিরাগত সন্ত্রাসী জুড়ো করে ব্যাপক ভাংচুরসহ তান্ডব চালায়। ঘটনাটি ঘটেছে, উপজেলার রাজাখালী ইউনিয়নের সুন্দরী পাড়া এলাকায়। এ ঘটনার জের ধরে আধিপত্যকে কেন্দ্র করে স্থানীয় দুপরে মধ্যে টানটান উত্তেজানা দেখা দিয়েছে। বিরোধীয় জায়গায় অনুপ্রেবশ ঠেকাতে জায়গার স্থীতি ও মালিকপ সম্প্রতি নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে ১৪৪ধারা বলবৎ চেয়ে অপর এমআর মামলা রুজু করে। প্রাপ্ত সূত্রে জানা যায়, ৪০শতক বসতভিটার জায়গা নিয়ে স্থানীয় মৃত ইউসুপ আলী পুত্র নুরুল আলম ও একই এলাকার মৃত আবদু জলিলের পুত্র ইজ্জত আলী গংদের সাথে বিরোধ চলছে। জায়গা ১নং খাস খতিয়ানের অর্ন্তভুক্ত হওয়ায় জেলা ভুমি অফিস থেকে নুরুল আলম গং দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনার আওতায় বন্তোবস্তি নেয়। যার বন্তোবস্তি নং ১৯৬৪/৬৫। এ দিকে ওই জায়গার উপর লোলপ দৃষ্টি পড়ে ইজ্জত আলী গংদের। তারা ওই সম্পত্তি থেকে নুরুল আলম গংদের উচ্ছেদের জন্য মরিয়া হয়েছে। এরই জের ধরে ইজ্জত আলী গং ভাড়াটে লোকজন জুড়ো করে বসতবাড়ি থেকে উচ্ছেদের জন্য একাধিকবার হামলাসহ ভাংচুর চালায়। এ দিকে নুরুল আলম বিষয়টি আইনি সহায়তা পেতে রাজাখালী গ্রাম আদালতে মামলা করে। পরিষদ নুরুল আলমের পে ডিগ্রি প্রদান করেন। অপরদিকে নুরুল আলম জায়গার অনুপ্রবেশ নিশ্চিত করতে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে মামলা করে। তবে জায়গায় অনাধিকার প্রবেশ রোধ করতে আদালত ১৪৪ধারার ফৌজদারী আদেশ বলবৎ করে। এদিকে ইজ্জতআলীর নেতৃত্বে একদল দূর্বৃত্তরা গত ৪দিন আগে নুরুল আলমের বসতবাড়িতে হানা দেয়। এ সময় বাড়ির গৃহবধুসহ মহিলাদের শীনতাহানীর চেষ্টাও চালানো হয়েছে। এক পর্যায়ে উচ্ছেদের কু-মানসে উত্তেজিত লোকজন বাড়িতে ভাংচুরসহ ব্যাপক লুটপাট চালায়। জায়গার বিরোধকে কেন্দ্র করে দুপরে মধ্যে সংঘাত অনিবার্য হওয়ায় যেকোন মূহর্তে রপাতসহ প্রাণহানীর আংশকা করেছে স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে নুরুল আলম জানান, আমার পুরো পরিবার বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। কিন্তু ইজ্জত আলী ও বহু মামলার আসামী তার পুত্র নুর হোসেন, আনোয়ার হোসেন, আলী হোসেন, হারুণ ও নাসিরসহ গত ৬দিন আগে আমার দখলের বসতবাড়িটি গুড়িয়ে দিয়েছেন। অথচ জায়গাটিতে আদালতের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।