ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালনের সব খবর

0
127

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষনই মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা- উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের ৭ মার্চের আলোচনা সভায় নেতৃবৃন্দ 

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ বলেছেন, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানের ভাষনে বাঙ্গালির স্বাধিকার এবং স্বাধীনতার সকল দিকনির্দেশনা নিহিত ছিল। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চ ঐতিহাসিক ভাষনই মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা। আজ ৭ মার্চ বিকেলে দোস্ত বিল্ডিংস্থ কার্যালয়ে সংগঠনের সভাপতি, সাবেক সাংসদ ও রাষ্ট্রদুত নুরুল আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এম.এ সালাম। সাংগঠনিক সম্পাদক ও পৌর মেয়র দেবাশীষ পালিতের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন এড. ফখরুদ্দিন চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবুল কালাম আজাদ, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব গিয়াস উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ জসিম উদ্দিন, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক আবুল কাশেম চিশতী, উপদেষ্টা এড. এম.এ নাসের চৌধুরী, প্রচার সম্পাদক জসিম উদ্দিন শাহ, শিক্ষা ও মানব সম্পদ সম্পাদক বেদারুল আলম চৌধুরী বেদার, আইন সম্পাদক এড. ভবতোষ নাথ, উপ-দপ্তর সম্পাদক আলাউদ্দিন ছাবেরী, কার্যনির্বাহী সদস্য মহিউদ্দিন রাশেদ, অধ্যাপক শওকত হোসেন, ফোরকান উদ্দিন আহমেদ, নজরুল ইসলাম তালুকদার, উত্তর কৃষক লীগ সভাপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী, উত্তর জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী দিলোয়ারা ইউসুফ, কৃষক লীগ সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, মহিলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদিকা এড. বাসন্তি প্রভা পালিত, মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী সৈয়দা রিফাত আক্তার নিশু, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য নাজিম উদ্দিন তালুকদার, রাশেদ খান মেনন, চেয়ারম্যান শেখ ফরিদ চৌধুরী, ছাত্রনেতা মোঃ আলা উদ্দিন প্রমূখ।

 

রাউজানে ৭মার্চ উপলক্ষে রাউজানে আলোচনা সভা অনুষ্টিত
শফিউল আলম, রাউজান ঃ ঐতিহাসিক ৭ মার্চ বঙ্গবন্দ্বু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রদত্ত ভাষন শুধু বাংলাদেশে নয় ভাষনটি আর্ন্তজতিক ভাবে ইউনোস্কো স্বীকৃত দিয়েছে ।

৭মার্চ উপলক্ষে রাউজান উপজেলা আওয়ামী লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ এর উদ্যোগে রাউজান উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যলয়ে আলোচনা সভায় বক্তারা ৭মার্চের ভাষনের মাধ্যমে বাঙ্গালী জাতি দেশকে পাক হানাদার বাহিনীর হাত থেকে মুক্ত করতে সশস্ত্র সংগ্রামে ঝাপিঁয়ে পড়েছিলো । নয় মাসের সশস্ত্র যুদ্ব করে পাক হানাদার বাহিনীর সদস্যদের পরাজিত করে ৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশকে মুক্ত করে স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্র নামে বিশ্বে পরিচিতি করে তোলে । রাউজান উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন আহম্মদের সভাপতিত্বে উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সম্পাদক রাউজান পৌরসভার প্যানেল মেয়র বশির উদ্দিন খানের সঞ্চালনায় অনুষ্টিত আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম, রাউজান উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী রাউজান উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফৌজিয়া খানম মিনা. রাউজান উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রাউজান পৌরসভার কাউন্সিলর আলমগীর আলী, উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক জসিম উদ্দিন চৌধুরী, রাউজান পৌরসভা আওয়ামী লীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী, রাউজান উপজেলা যুবলীগের সভাপতি পৌর কাউন্সিলর জমির উদ্দিন পারভেজ, আওয়ামী লীগ নেতা চেয়ারম্যান বিএম জসিম উদ্দিন হিরু, নুরুল আমিন, উপজেলা যুবলীগের সহ সভাপতি, সারজু মোঃ নাসের, সুমন দে, সাধারন সম্পাদক চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার সোহেল, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ন সম্পাদক আহসান হাবিব চৌধুরী, আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল লতিফ, পৌর যুবলীগের সভাপতি হাসান মোঃ রাসেল, সাধারন সম্পাদক রোকন উদ্দিন, যুবলীগ নেতা আবু ছালেক, ফরহাদ, মামুন, আজাদ খান, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জিল্লুর রহমান মাসুদ, সাধারন সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন পিপলু, পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি অনুপ চক্রবর্তী, সাধারন সম্পাদক আশিফ প্রমুখ ।

৭মার্চের ভাষন কেবল বাংলাদেশের নয় বিশ্ববাসীর প্রেরনার চিরন্তন উৎস হয়ে থাকবে —-মফিজুর রহমান
কালজয়ী এ ভাষন বিশ্বের শোষিত, বঞ্চিত ও মুক্তিকামী মানুষকে সব সময় প্রেরনা যুগিয়ে যাবে—শুকলাল দাশ

‘বিশ্ব প্রামান্য ঐতিহ্য’ ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষন দিবস পালন উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা স্মৃতি পরিষদ এর আয়োজনে ৭ মার্চ ২০১৮ খ্রি. বুধবার সকাল ১০ টা থেকে চট্টগ্রাম নগরীর ১০ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাপানো বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষন প্রচার ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ উপলক্ষে সকাল ১০ টায় চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন মিউনিসিপ্যাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ মিলনায়তনে শিক্ষক-ছাত্র-ছাত্রী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে অর্পনা চরন সিটি কর্পোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন মিউনিসিপ্যাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ, সিটি কর্পোরেশন প্রিমিয়ার কলেজ, দেওয়াহাট সিটি কর্পোরেশন কলেজ, সিটি কর্পোরেশন কায়সার নিলুফার কলেজ, কৃষ্ণ কুমারী সিটি কর্পোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, কুসুম কুমারী সিটি কর্পোরেশন স্কুল ও কলেজ,বাগমনিরাম সিরাজা খাতুন সিটি কর্পোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, কদম মোবারক সিটি কর্পোরেশন বালক উচ্চ বিদ্যালয়, আলকরন নুর আহমদ সিটি কর্পোরেশন উচ্চ বিদ্যালয় এর শিক্ষার্থীবৃন্দ আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন মিউনিসিপ্যাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ এর অধ্যক্ষ সাহেদুল কবির চৌধুরী উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধানঅতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মফিজুর রহমান। বিশেষঅতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও চসিক প্যানেল মেয়র চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, কাউন্সিলর হাসান মুরাদ বিপ্লব। প্রধানআলোচক ছিলেন চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক শুকলাল দাশ। বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতা স্মৃতি পরিষদ এর প্রতিষ্ঠাতা সাধারন সম্পাদক মো. আবদুর রহিম সম্পাদিত ‘বিশ্ব প্রামান্য ঐতিহ্য’ বিষয়ে লিখিত প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। এতে অন্যদের মধ্যে আলোচনা করেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন মিউনিসিপ্যাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ এর সহকারী প্রধান শিক্ষক আবু সাঈদ নুরী, সহকারী শিক্ষকজহির সিদ্দিকী, আবদুল হক, সাগর দাস, সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক আসিফ ইকবাল, রাশেদ মাহমুদ পিয়াস, উচ্ছাসের সভাপতি আজিম উদ্দিন, সাধারন সম্পাদক প্রান্তি বড়–য়া, পদ্মপাতার সদস্য সচিব গাজী মো. জুনায়েদ এছাড়াওরকেট দাস রকি, মেহেরাজুল আলম, অনিমেষ সাহা, দূর্জয় সেন, বৈশাখী চাকমা, অনয় ধর, সন্তু ধর সহ অন্যরা।
পাতা-২
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মফিজুর রহমান ঐতিহাসিক ৭ মার্চকে জাতীয় দিবস ঘোষনা এবং বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চ এর ভাষনকে পাঠ্য পুস্তকে এবং দেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সমূহে গবেষনার বিষয় হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করার দাবী জানান। তিনি বলেন, স্বাধীন বাঙালির শ্রেষ্ঠ অর্জন বাংলাদেশের স্বাধীনতা। এ স্বাধীনতার ডাক ৭ মার্চের ভাষনে অন্তর্ভূক্ত ছিল। বঙ্গবন্ধুর আহবানে গোটা জাতি স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিল। তিনি বলেন, এ ভাষন কেবল বাংলাদেশের নয় বিশ্ববাসীর প্রেরনার চিরন্তন উৎস হয়ে থাকবে। অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি প্যানেল মেয়র ও চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী সকল ধরনের ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ সমুন্নত রেখে দেশের উন্নয়নেকাজ করার আহবান জানিয়ে বলেন, অসাম্প্রদায়িক, ক্ষুধা-দারিদ্রমুক্ত, সুখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে জাতির পিতার স্বপ্ন ও ৭ মার্চের অনুপ্রেরনায় সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশের জন্য কাজ করতে হবে। প্রধানআলোচক চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক শুকলাল দাশ বলেন, বাঙালির বীরত্বপূর্ণ সংগ্রাম ও সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে জাতির পিতার এই ভাষনের দিক নির্দেশনাই ছিল সেই সময় বজ্র কঠিন জাতীয় ঐক্যর মূল মন্ত্র। এ ভাষন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে অমিত শক্তির উৎস ছিল। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষন চির অম্লান। কালজয়ী এ ভাষন বিশ্বের শোষিত, বঞ্চিত ও মুক্তিকামী মানুষকে সব সময় প্রেরনা যুগিয়ে যাবে। আলোচনা সভা শেষে উল্লেখিত ১০ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতা স্মৃতি পরিষদ সম্পাদিত ছাপানো বঙ্গবন্ধু’র ৭ মার্চের ভাষন বিতরণ করা হয়। ১ দিনে ১০ হাজার প্রচার পত্র বিতরণ হয়।

 

বিশ্ববাসী আজ বঙ্গবন্ধুর ভাষণের মাহাত্ম্য অনুধাবন করতে পেরেছে’

চুয়েটে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ ইউনেস্কো কর্তৃক স্বীকৃতি উদযাপনের আলোচনা সভায় চুয়েট ভিসি

¬¬
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এ ঐতিহাসিক ৭ মার্চ অদ্য ০৭ মার্চ (বুধবার), ২০১৮ খ্রি. উদ্যাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে চুয়েটের মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলমের নেতৃত্বে সকাল সাড়ে ১০ ঘটিকায় একটি র‌্যালী বের করা হয়। র‌্যালীটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে গোল চত্ত্বর সংলগ্ন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল প্রাঙ্গণে এসে শেষ হয়। এরপর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। পরে ম্যুরাল চত্ত্বরে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। চুয়েটে বিভিন্ন জাতীয় দিবস উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি এবং স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মোঃ সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. রনজিৎ কুমার সূত্রধর, পুরকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুর রহমান ভূঁইয়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী, ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হক প্রমুখ। এতে বক্তব্য রাখেন চুয়েট শিক্ষক সমিতির সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সামসুল আরেফিন, কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি প্রকৌশলী অচিন্ত কুমার চক্রবর্তী, স্টাফ এসোসিয়েশনের সভাপতি জনাব মোঃ জামাল উদ্দিন ও পুরকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী জনাব রাফসান জানি জিশান । অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন মানবিক বিভাগের প্রভাষক জনাবা নাহিদা সুলতানা ও সহকারী রেজিস্ট্রার জনাব মোহাম্মদ ফজলুর রহমান।

আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে চুয়েটের মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ছিল বাঙালি জাতির ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় দিন। বঙ্গবন্ধুর সেই ঐতিহাসিক ভাষণে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সকল দিকনির্দেশনা দেওয়া ছিল। বিশ্ববাসী আজ অনুধাবন করতে পেরেছে বঙ্গবন্ধুর ভাষণের মাহাত্ম্য। যে কারণে স্বাধীনতার ৪৬ বছর পরে এসে ইউনেস্কো ৭ মার্চের ভাষণকে বিশ্ব ঐতিহ্য দলিল হিসেবে সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত গর্বের, একইসাথে আনন্দের বিষয়। তবে ইউনেস্কো যদি আরো পরেও এই ঘোষণা দিতো তাতে বঙ্গবন্ধুর ভাষণের আবেদন বাঙালি জাতির কাছে ছিঁটেফোঁটাও কমতো না। চুয়েট ভিসি বলেন, আমাদের তরুণ প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক দূরদর্শিতা ও প্রজ্ঞা বুঝতে হলে ৭ মার্চের ভাষণ অনুধাবন করতে হবে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আমাদের বর্তমান প্রজন্ম দিনদিন আত্মকেন্দ্রীক হয়ে যাচ্ছে। দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য সম্পর্কে তারা উদাসীন। দেশকে এগিয়ে নিতে হলে আমাদেরকে এ ধরণের মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ স্মরণে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি জাতিরজনক বঙ্গবন্ধুু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ উপলক্ষে নগরীর শিল্পকলা একাডেমিস্থ জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তাবক অর্পনের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
এতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সাবেক সদস্য দেবাশীষ আচার্য, কেন্দ্রীয় সদস্য সৈয়দ রিয়াজুল করিম বিলাস, নগর ছাত্রলীগের সদস্য আবু ছালেহ বাপ্পি, মেহেদী হাসান শাওন, নাছিরুল করিম ইফাজ, শাকিল খান, মোঃ জানে আলম, বাপ্পি দত্ত, মোঃ তারেক, গোলাম মোস্তফা, জ্যাকি ধর, কনক রাজ চোধুরী, সুমন দাশ, সুদীপ শর্মা, যুবলীগ নেতাবৃন্দ যথাক্রমে সাঈফ মারুফ, রিয়াজ সজিব, মোঃ রনি, মোঃ টুটুল, রুবেল রঞ্জন বক্সি, আজগর আলী, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মোঃ শাকিল, সৈয়দ মাঈনুল করিম বিপন, মোঃ রহিম, বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ড, বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ছাত্রলীগের পক্ষে ফয়েজুল হক সুমন, মোঃ সিয়াম, মোঃ রাজু, মোঃ সায়মন, মোঃ রবিন, মোঃ রবি, ওলি বড়–য়া, টুটুল দাশ, আহাম্মদুর রহমান ফাহিম, নুর মোহাম্মদ, পিনাক ভৌমিক, মোঃ রাকিব, মোঃ পারভেজ, পঙ্কজ দাশ, কৃষ্ণ ঘোষ, হৃদয়, মোঃ ইভান, রাফসান ইমন প্রমুখ।

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষ্যে টেকনাফ পৌর আওয়ামীলীগের আনন্দ র‌্যালী
শামসুদ্দিন,টেকনাফ
ঐতিহাসিক ভাষনের জন্য সাড়ে ৭ কোটি বাঙালি যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিল, সে ৭ মার্চের ভাষণটি ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ডস ডকুমেন্টারী হেরিটেজ স্বীকৃতি পাওয়ায় টেকনাফ পৌর আওয়ামীলীগের উদ্যোগে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালিত হয়েছে। র
টেকনাফ পৌরসভা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে উপজেলা দলীয় কার্যালয়ে দলীয় ও জাতীয় পতাকা উত্তোলন, বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, আনন্দ র‌্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
৭ মার্চ বুধবার সকাল ১০ টার দিকে উপজেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয় থেকে একটি বিশাল এক র‌্যালী বের হয়ে টেকনাফ পৌরসভার প্রধান প্রধান প্রদক্ষিণ করে। পরে দলীয় কার্যালয়ে এসে আলোচনা সভায় মিলিত হয়। উক্ত আলোচনা সভায় পৌরসভা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলম বাহাদুরের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন, টেকনাফ উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি জহির হোসেন এম এ। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, টেকনাফ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি সরওয়ার আলম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল হক। এসময় পৌরসভা ৯নং ওয়ার্ডের শত শত নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে ফিরিঙ্গীবাজার ওয়ার্ড যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ, ছাত্রলীগ কর্তৃক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে ফিরিঙ্গীবাজার ওয়ার্ড যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ ও ছাত্রলীগ এর উদ্যোগে পালিত হয়। সকালে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে মাল্যদান ও মাইকে ঐতিহাসিক ভাষণ প্রচার এবং বিকাল ৩টায় স্থানীয় ওয়ার্ড কার্যালয় সম্মুখে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন ৩৩নং ফিরিঙ্গীবাজার ওয়ার্ড কাউন্সিলর আলহাজ¦ হাসান মুরাদ বিপ্লব। ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা আলহাজ্ব মোঃ ইমরান কাদেরের সভাপতিত্বে ও সাবেক ছাত্রনেতা কামরুল হক এর সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য রাখেন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা আলহাজ্ব নাছির আহমেদ, মহানগর যুবলীগ সদস্য খোরশেদ আলম রহমান, সাবেক ছাত্রনেতা তাজউদ্দিন রিজভী, সাইফুদ্দীন আহমেদ, নগর যুবলীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম, স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা এনামুল হক, মহানগর ছাত্রলীগের সদস্য সাফফাত বিন আমিন, ছাত্রনেতা আমিনুর নিজামী রিফাত, অনিন্দ্য দেব, অসিক দত্ত। আরো উপস্থিত ছিলেন হাজী জাফর আহমদ, সিরাজুর রহমান, আমির হোসেন, আবদুল আজিজ, আবদুল মতিন, মোঃ জাবেদ, তারাপদ ইমন, যুবনেতা মোঃ মাসুম, জামাল উদ্দীন মাসুম, সৈয়দুল আলম, মিজানুর রহমান জসিম, মোহাম্মদ ফারুক, স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা শওকত হোসেন, আকতার মিয়া, আলাউদ্দিন বাপ্পী, রাশেদুল আলম, মো: পারভেজ, নুরুল আজিম, গোল নেওয়াজ, কুতুব উদ্দিন টিটু, আমিনুল ইসলাম শাহেদ, মোঃ নিয়াজ, মোঃ রুবেল, মোঃ রাশেদ, মোঃ সাজ্জাদ, মোঃ রাব্বি, মোঃ সাদ্দাম, মোঃ ফরহাদ, ছাত্রনেতা মুগ্ধ সেন, রিগান দত্ত, ইজাজুল হক ইজাজ, শাহেদুল আলম, অভি চৌধুরী, মোঃ জাবেদ, মোঃ নাবেদ প্রমুখ।
প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ এর মধ্য দিয়ে সমগ্র বাঙালি জাতি সংগ্রামের এক অনন্য অসাধারণ অধ্যায়ের সূচনা করেন। হাজার বছরের ইতিহাসে বাঙালি জাতি প্রতিষ্ঠা করে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি। বঙ্গবন্ধু স্বাধীন দেশ উপহার দিয়েছেন তারই সুযোগ্য তনয়া জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের প্রিয় স্বদেশকে রাজনীতি অর্থনীতি, সমাজনীতি ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে এনে দেয় প্রগতির চেতনা ও জাতীয় মূল্যবোধ। আজ প্রিয় মাতৃভূমি মাথা উঁচু করে দাড়িয়েছে বিশ্বের দরবারে।

মহান ৭ই মার্চ উপলক্ষে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এর তৃণমূল কর্মীবৃন্দের বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পন

মহান ৭ই মার্চ উপলক্ষে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এর তৃণমূল কর্মীবৃন্দ, চট্টগ্রাম মহানগর এর উদ্যোগে চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পনের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। খোরশেদুল আলম সোহানের সভাপতিত্বে আলোচনায় প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা এডভোকেট প্রকৃতি চৌধুরী ছোটন। আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন, তৃণমূল ছাত্রলীগের সংগঠক পল্টন দাশ ও নোবেল দে টিটুল। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, তারেক আজিজ, অনিক হাওলাদার, আবু সিদ্দিক, আকাশ দে, পরাগ চৌধুরী, ফয়েজ আহমেদ, নোমান বিন খুরশিদ, সুপন দেবনাথ, মুহায়মিন চৌধুরী, সুস্মিতা বড়–য়া, রিয়াজ, নাবিল হাসান, শুভ্র সেন, রাজীব দাশ, আকাশ দেবনাথ, সুজন বড়–য়া প্রমুখ।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে। সুর্দীঘকালের আপোষহীন আন্দোলনের এক পর্যায়ে ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি এক উত্তাল জনসমুদ্রে ডাক দিয়েছিলেন “এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম”। বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণ থেকেই দেশের মুক্তিকামী মানুষ ঘরে ঘরে চূড়ান্ত লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিতে শুরু করে। অগ্নিঝড়া ৭১’র এই দিনে বঙ্গবন্ধুই ছিলেন একমাত্র বক্তা। এই তেজদীপ্ত ঘোষণাই ছিল প্রকৃত পক্ষে আমাদের স্বাধীনতার ভিত্তি। বক্তারা আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও চেতনায় বাঙ্গালির মুক্তির একমাত্র পথ নিহীত রয়েছে।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ এখন বিশ্ব ইতিহাসের প্রেরণা-চট্টগ্রাম সাহিত্য পাঠচক্রের সভায় বক্তারা

চট্টগ্রাম সাহিত্য পাঠচক্রের উদ্যোগে জাতিসংঘের ইউনেস্কো স্বীকৃত বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ স্মরণে এক স্মরণ আলোচনা সভা গত ৬ মার্চ সন্ধা ৬টায় সংগঠনের সভাপতি মোঃ আবদুর রহিমের সভাপতিত্বে আন্দরকিল্লাস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগের উপদেষ্ঠা, মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শেখ মাহমুদ ইসহাক।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম উত্তরজেলা আওয়ামীলীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম চিশতি, রাজনীতিবিদ মুক্তিযোদ্ধা হায়দার আলী চৌধুরী, যদুগোপাল বৈঞ্চব, সমাজসেবক ও লেখক এম.এ. সবুর, জহুর আহমদ চৌধুরী ফাউন্ডেশনের পরিচালক শরফুদ্দীন চৌধুরী রাজু, মহানগর যুবলীগনেতা সুমন দেবনাথ, ন্যাপের কেন্দ্রীয়নেতা মিঠুল দাশগুপ্ত শিক্ষাবিদ বাবুল কান্তি দাশ, ওমান আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইউছুফ, রাজনীতিবিদ জসিম উদ্দীন, বিজয় ৭১এর সাধারণ সম্পাদক ডাঃ আর.কে. রুবেল, অধ্যক্ষ রতন দাশ গুপ্তা, নারীনেত্রী সৈয়দা শাহানা আরা বেগম, স্বেচ্ছাসেবকলীগনেতা সালাউদ্দীন লিটন, নারীনেত্রী সোমিয়া সালাম, রুমকি সেনগুপ্তা, জাতীয় প্রতিবন্ধী ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় মোঃ আহাদ খান, ডাঃ জামাল উদ্দীন, দক্ষিণজেলা কৃষকলীগনেতা আবুল হোসেন শুভ সংগীতশিল্পী নারায়ন দাশগুপ্ত, সুজিত দাশ অপু, রিয়াজ রহমান চৌধুরী, সুমন চৌধুরী, রতন ভট্টাচার্য, সায়েদুল হক, কামরুল মিন্টু, মুহাম্মদ আকিব প্রমুখ। সভায় প্রধান আলোচক তার বক্তব্যে বলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণই বাংলাদেশের স্বাধীনতার মুল ঘোষণা। এই ভাষণের মাধ্যমে জাতিকে পরাধীনতা থেকে মুক্ত করার মুল দিক নির্দেশনা সেদিন বঙ্গবন্ধু রেসকোর্স ময়দানে বক্তব্যের মাধ্যমে দিয়েছিলেন। তিনি আরো বলেন বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ আন্তর্জাতিকভাবে জাতিসংঘের ইউনেস্কো কর্তৃক আজ বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্যের হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। আজ আমরা বাঙালী হিসেবে আবারো গর্বিত ও আনন্দিত বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণকে বিশ্বস্বীকৃতি দেওয়ার জন্য। তিনি আরো বলেন বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণকে আমাদের রাজনৈতিক এবং দেশ প্রেমের চেতনা ধারণ করে এদেশকে জঙ্গী,সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত করার শপথ নিতে হবে। স্বাধীনতার স্বপক্ষের চেতনাকে আবারো ক্ষমতায় আনতে আমাদের সবাইকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক আগামী নির্বাচনে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করার জন্য কাজ করতে হবে।

 

ইসলামাবাদ মমতাজুল উলুম আলিম মাদরাসায় ৭ মার্চের আলোচনা সভা
সেলিম উদ্দিন, ঈদগাঁও, কক্সবাজার প্রতিনিধি, কক্সবাজার সদর উপজেলার ইসলামাবাদ মমতাজুল উলুম ফরিদিয়া আলিম মাদরাসায় ঐতিহাসিক ৭মার্চ উপলক্ষে বুধবার দুপুরে মাদরাসা মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মাদরাসার অধ্যক্ষ মু. জসিম উদ্দীনের সভাপতিত্বে ও ইবি প্রধান মাওলানা আমান উদ্দীনের পরিচালনায় শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন শিক্ষার্থী আবু হেনা।
এতে আমন্ত্রিত প্রধান অথিতি ছিলেন মাদরাসা ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব মমতাজ আহমদ সওদাগর ও বিশেষ অতিথি হিসাবে ছিলেন মেম্বার আবদু শুক্কুর।
সভায় আরবী প্রভাষক আবদু শুক্কুর, মাওলানা মু. ইউনুছ, প্রভাষক মনজুর আলম, মাষ্টার আবুল হোসেন বক্তব্য রাখেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম, মাষ্টার আবদুল মান্নান, মাষ্টার আবু তাহের, মাষ্টার আবুল বশর, মাওলানা আনিসুর রহমান, মাওলানা শহিদুল্লাহ, মাওলানা নুরুল আবছার, মাষ্টার ফজলুল করিম, মাষ্টার রওশন আলম, মাওলানা জসিম উদ্দীন, ছানা উল্লাহ, রহিমুর রেজা, নুরানী শিক্ষক আনিসুর রহমান প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেছেন ঐতিহাসিক ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রদত্ত ভাষন শুধু বাংলাদেশে নয় ভাষনটি আন্তর্জাতিক ভাবে ইউনোস্কো স্বীকৃত দিয়েছে। ৭মার্চের ভাষন কেবল বাংলাদেশের নয় বিশ্ববাসীর প্রেরনার চিরন্তন উৎস হয়ে থাকবে। কালজয়ী এ ভাষন বিশ্বের মুক্তিকামী মানুষকে সব সময় প্রেরনা যোগাবে।
অনুষ্টানে ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার এ অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্যের স্বীকৃতি ও অসামান্য অর্জন করায় বিশেষ দোয়া ও মুনাজাত করেন ইবি শিক্ষক মাওলানা জসিম উদ্দীন।

৭ মার্চের ভাষনই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা -খুটাখালীতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চের আলোচনা সভায় বক্তারা
সেলিম উদ্দিন, ঈদগাঁও, কক্সবাজার প্রতিনিধি, চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী ইউনিয়ন যুবলীগের উদ্দোগে ৭ মার্চ উদযাপন ও আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানের ভাষনে বাঙ্গালির স্বাধিকার এবং স্বাধীনতার সকল দিকনির্দেশনা নিহিত ছিল। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চ ঐতিহাসিক ভাষনই মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা। ঐতিহাসিক ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রদত্ত ভাষন শুধু বাংলাদেশে নয় ভাষনটি আন্তর্জাতিক ভাবে ইউনোস্কো স্বীকৃত দিয়েছে। বুধবার (৭ মার্চ) বিকেলে খুটাখালী বাস ষ্টেশনে ইউনিয়ন যুবলীগ সাধারন সম্পাদক আবু তৈয়বের সভাপতিত্বে, যুগ্ন সম্পাদক মো: ফারুক ও উদযাপন কমিটির যুগ্ন সচিব মো: ইমরান খাঁনের যৌথ পরিচালনায় আলোচনা সভায় আমন্ত্রিত প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা আ’লীগ সিনিয়র সহ সভাপতি সরওয়ার আলম। প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন উপজেলা যুবলীগ সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব কাউছার উদ্দীন কছির।
বিশেষ অতিথিদের মধ্যে যুগ্ন সম্পাদক শাহনেওয়াজ তালুকদার, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ডা: মীর আহমদ হেলালী, সদস্য বাহাদুর হক, প্রবীণ আ’লীগ নেতা জয়নাল আবেদীন মেম্বার, উপজেলা যুবলীগ যুগ্ন সম্পাদক মো: রাশেল, সাংগঠনিক সম্পাদক তারেকুল ইসলাম, পারকেত হোসেন পারকেল বক্তব্য রাখেন।
অন্যন্যদের মধ্যে ইউনিয়ন আ’লীগ সভাপতি অধ্যাপক শফিকুর রহমান, সহ সভাপতি শেখ বশির আহমদ হেলালী, মাষ্টার বশির আহমদ, সাধারণ সম্পাদক এম বেলাল আজাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুল হক ভুট্রো, ত্রান বিষয়ক সম্পাদক মুজিবুর রহমান, উপজেলা সেচ্ছাসেবকলীগ সাংগঠনিক সম্পাদক রহমান মু. আয়াজ, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা হুমায়ুন কবির, যুবলীগ নেতা আকতার কামাল, আবু নোমান বাবর, মো: ইলিয়াছ, মো: শাহিন, মো: মুফিজ, হুমায়ুন কবির, মুর্শেদুল করিম, মো: হানিফ, তৌহিদ, মোজাম্মেল, আনোয়ার হোসেন খোকন, হেফাজতুল ইসলাম, মো: হারুন, বশির আহমদ, জাফর আলম, মো: এনাম, মো: ছৈয়দ আলম, এরশাদুল হক এরশাদ, সেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি রফিকুল আলম, কৃষকলীগ সভাপতি জহির আহমদ, তাতীলীগ সাধারন সম্পাদক মো: এনাম, ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি আনোয়ারুল আজিম, সাবেক সভাপতি সাজ্জাদ হোসেন, মহিলা আ’লীগ সভানেত্রী মেম্বার ফাতেমা বেগম বক্তব্য রাখেন।
এসময় ইউনিয়ন আ’লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, সেচ্চাসেবকলীগ, কৃষকলীগ, তাতীলীগের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
সভায় বক্তরা বলেন ৭ই মার্চের ভাষনের মাধ্যমে বাঙ্গালী জাতি দেশকে পাক হানাদার বাহিনীর হাত থেকে মুক্ত করতে সশস্ত্র সংগ্রামে ঝাপিঁয়ে পড়েছিলো। নয় মাসের সশস্ত্র যুদ্ব করে পাক হানাদার বাহিনীর সদস্যদের পরাজিত করে ৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশকে মুক্ত করে স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্র নামে বিশ্বে পরিচিতি করে তোলে। ৭মার্চের ভাষন কেবল বাংলাদেশের নয় বিশ্ববাসীর প্রেরনার চিরন্তন উৎস হয়ে থাকবে। কালজয়ী এ ভাষন বিশ্বের শোষিত, বঞ্চিত ও মুক্তিকামী মানুষকে সব সময় প্রেরনার উৎস বলে মন্তব্য করেন।

 

 

জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার বিজয় নিশ্চিত হবে-পেকুয়ায় ঐতিহাসিক ৭মার্চ উপলক্ষ্যে আলোচনা সভায় সালাউদ্দিন আহমদ সিআইপি

পেকুয়া প্রতিনিধি: কক্সবাজার-১ আসন (চকরিয়া-পেকুয়া-মাতামহুরী) উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আগামী জাতীয় নির্বাচনে নৌকার প্রতীকের প্রার্থীকে বিজয়ী করে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে আসনটি উপহার দেওয়া হবে। কোটি কোটি টাকার উন্নয়ন হয়েছে এবং বর্তমানেও হচ্ছে। মুক্তিযোদ্ধা, বিধবা, বয়স্ক, পুঙ্গ, মাতৃত্বকালীন, জেলে ভাতা দেওয়া হচ্ছে। কর্মসূচি প্রকল্পের মাধ্যমে অসহায় লোকদের ভাতা দেওয়া হচ্ছে। বহু সড়ক উন্নয়নের পাশাপাশি সাব-মেরিন ষ্টেশন ও বিদ্যুত কেন্দ্র করা হচ্ছে। জিএমসি উচ্চ বিদ্যালয়কে সরকারী করেণর ঘোষণা দিয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। যা পেকুয়াবাসী কখনো কল্পনাও করতে পারেনি। শিক্ষা ক্ষেত্রে দেওয়া হয়েছে সর্বোচ্ছ গুরুত্ব। প্রতিটি পাড়ায় পাড়ায় করা হয়েছে সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। হাজার হাজার মাহফিলের অনুমতি দিয়ে ইসলাম প্রসারের সুযোগ দেওয়া হয়েছে। বিনাবাধায় মানুষ ধর্ম পালন করছে। অথচ জঙ্গীবাদের মাধ্যমে বিএনপি-জামায়াত চক্র ইসলামের নামে মানুষ পুড়ানোর রাজত্ব সৃষ্টি করেছে। পুড়িয়ে মেরেছে সাধারণ জনগণকে। তা শক্তহাতে প্রতিরোধ করেছে জনগণের নেত্রী শেখ হাসিনা। আজকের দিনটা বাঙ্গালী জাতীর জন্য গৌরবের দিন। ৭মার্চ জাতীর জনকের ভাষণ স্বাধীণতার মুক্তির বাণী। সেই ঐতিহাসিক ভাষণ সারাবিশ্বের বিজ্ঞ ব্যক্তিরা পরিক্ষা নিরিক্ষা করে ইউনেসকো কর্তৃক মেমোরী অপ দ্যা ওয়াল্ড ঘোষণা করেছে। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কণ্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা পিতার আদর্শ বাস্তবায়নে পেকুয়ায় উন্নয়নে উন্নয়নে ভরে দিচ্ছে। আপনারা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার প্রার্থীকে বিজয় করুণ আর উন্নয়নের অংশীদার হওন।
নেতাকর্মীদের লক্ষ্যে করে বক্তারা আরো বলেন, পেকুয়ার রাজনীতিতে কাউয়া ডুকেছে। বিশাল এ জনসভায় কুচক্রিমহল উপস্থিত না হওয়ায় তার প্রমাণ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছ প্রার্থীকে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী করবেন। । কোন দখলবাজ আর সন্ত্রাসীকে নৌকার প্রার্থী করবেননা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
কক্সবাজার ১ আসন আ’লীগ উন্নয়ন প্রচার পরিষদের উদ্যোগে পেকুয়া চৌমহুনী চত্তরে আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন পেকুয়া উপজেলা যুবলীগ সভাপতি উন্নয়ন প্রচার পরিষদের যুগ্ন-আহ্বায়ক জেলা পরিষদ সদস্য জাহাঙ্গীর আলম।

উপজেলা আ’লীগের সাবেক সহ-সভাপতি টইটং ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান উন্নয়ন প্রচার পরিষদের যুগ্ন-আহ্বায়ক এম শহিদুল্লাহর পরিচালনায় বিশাল জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আ’লীগের সাবেক সফল সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন আহমদ সিআইপি। আরো বক্তব্য রাখেন, জেলা আ’লীগের সহসভাপতি এডভোকেট আমজাদ হোসেন, সহসভাপতি চকরিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান রেজাউল করিম, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক জেলা পরিষদ সদস্য লায়ন কমর উদ্দিন আহমদ, জেলা আ’লীগের সদস্য বরইতলির সাবেক চেয়ারম্যান জিয়া উদ্দিন চৌধুরী, চকরিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ আ’লীগ নেতা আ.ক.ম গিয়াস উদ্দিন, চকরিয়া উপজেলা আ’লীগের সাবেক যুগ্ন আহ্বায়ক সাবেক ছাত্রনেতা জামাল উদ্দিন জয়নাল, পেকুয়া আ’লীগ নেতা নজরুল ইসলাম চৌধুরী সিকদার, পেকুয়া সদর ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি আজম খান, সম্পাদক বেলাল উদ্দিন, কৃষকলীগের সভাপতি আবদু রশিদ, শ্রমিকলীগ নেতা নুরুল আবছার, সাইফুল ইসলাম, সৈনিকলীগ সভাপতি শহিদুল ইসলাম হিরু, ওলামালীগ সভাপতি ইউনুছ কাদেরী, উপজেলা ছাত্রলীগ সম্পাদক এহেতেসামুল হক, নবীণ আইনজীবি জিয়া উদ্দিন বাবলু, সদর সেচ্ছাসেবকলীগ সম্পাদক আলী হোসেন, ওলামালীগ নেতা শফিকুর রহমান, কলেজ ছাত্রলীগ সম্পাদক ফারুক আজাদ, ছাত্রলীগ নেতা মিরাজ উদ্দিন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, আ’লীগ নেতা মফিজুর রহমান, মাশুক আহমদ, কামাল হোসেন এমকম, কাজিউল ইনসান, কবির আহমদ মেম্বার, মাষ্টার জামাল হোসেন, হুমাইন কবির, মুন্সি জমির, যুবলীগ নেতা বাদশা মেম্বার, শফিউল আলম, মো: আজমগীর, নুরুল হোছাইন, নুরুল আজিম, কপিল উদ্দিন, মাষ্টার রেজাউল করিম, এনামুল হক, মো: বাচ্ছু মিয়া, মো: শহিদ, আরিফুল ইসলাম, হেলাল উদ্দিন, আবুল কালাম, রুকন উদ্দিন, মিজবাহ, জিয়াবুল করিম মেম্বার, জাফর আলম, হারুনুর রশিদ, মো: আনসার, জয়নাল আবদীন (ছোট) আপেল মাহমুদ, ছাত্রলীগ নেতা মো: রাশেদুল ইসলাম, পারভেজ সিকদার, মোস্তফা কামাল, ফয়সাল। এ সময় পেকুয়া উপজেলা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড আ’লীগ ও সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। এদিকে দুপুর থেকে যুবলীগ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলমের সার্বিক তত্ত্বাবধায়নে নেতাকর্মীরা ব্যানার পোষ্টার ও গাড়ি নিয়ে সভাস্থলে আসতে থাকে। একপর্যায়ে চৌমহুনী চত্তরের আলোচনা সভা বিশাল জনসভায় রুপান্তর হয়। সবার দৃষ্টি পড়ে একটি ব্যানার। জাহাঙ্গীর আলমের সৌজন্য ব্যানারটি আ’লীগের উন্নয়নের পরিস্তি তুলে ধরা হয়। যেগুলো এতদিন সবার অগোচরে ছিল।

৭ মার্চের ভাষণ বিশ্বে একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করেছে- চট্টগ্রাম উত্তর জেলা কৃষক লীগ

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ বাঙ্গালী জাতির স্বাধিকার আন্দোলনে রেসকোর্স ময়দানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু যে বজ্রদীপ্ত কণ্ঠে ঘোষণা করেছিলেন এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। তারপর থেকে বাঙ্গালী স্বশস্ত্র যুদ্ধের প্রস্তুতি গঠণ করার মাধ্যমে ৯ মাসে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পরে ১৬ই ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয়ের মাধ্যমে তার পূর্ণতা পায়। চট্টগ্রাম উত্তর জেলা কৃষক লীগের উদ্যোগে আজ বেলা ৩ ঘটিকায় সংগঠনের সভাপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ শফিকুল ইসলামের পরিচালনায় দোস্ত বিল্ডিংস্থ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষক লীগ কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা এস.এম ফসিউদ্দৌলাহ, বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতি দিলোয়ারা ইউসুফ, এতে আরো বক্তব্য রাখেন সহ-সভাপতি সোলতানুল আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এড. ফয়েজুল ইসলাম, অর্থ সম্পাদক হাবিবুল্লা চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক সেলিম সাজ্জাদ, কুটির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক নুরুনব্বী চৌধুরী, মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক রেয়াজ মোহাম্মদ, কৃষী ঋণ ও পুর্নবাসন বিষয়ক সম্পাদক নুর মোহাম্মদ বাহাদুর, পানি সেচ ও বিদ্যুৎ বিষয়ক সম্পাদক আরমান চৌধুরী, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক জসিম উদ্দিন, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক এড. উম্মে হাবিবা, স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক নুরুল আবছার চৌধুরী, সহ-দপ্তর সম্পাদক নাজিম উদ্দিন, কার্যকরী সদস্য মোঃ দিদারুল আলম, মোঃ আলী, ফোরকান উদ্দিন খান, মাহাবুবুল আলম, আমজাদ হোসেন, আব্দুল মন্নান তালুকদার, ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী, রফিক আহাম্মদ চৌধুরী, আসাদুজ্জামান, বাবু চিত্ত, খোরশেদ প্রমুখ।

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিষয়ে চট্টগ্রাম বন্দর কলেজে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

চট্টগ্রাম বন্দর কলেজের উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিষয়ে এক আলোচনা সভা আজ বেলা ১.০০ টায় শহীদ মো. ফজলুর রহমান মুন্সী অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়। চট্টগ্রাম বন্দর কলেজের উপাধ্যক্ষ মিতালী পালিতের সভাপতিত্বে ও ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রভাষক আহমদ ইমরানুল আজিজের সঞ্চালনায় এতে আলোচনা রাখেন বাংলা বিভাগের সহকারি অধ্যাপক দিলরুবা আকতার ও পৌরনীতি ও সুশাসন বিভাগের প্রভাষক মুহাম্মদ বেলাল উদ্দিন। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ বাঙালি জাতির ইতিহাসে একটি অবিস্মরণীয় অধ্যায়। এটি এদেশের জাতীয় ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে স্বীকৃতি অর্জন করেছে। এছাড়া এটি ‘বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য’ হিসেবে জাতিসংঘের শিক্ষা, সংস্কৃতি বিষয়ক অঙ্গ সংস্থা ইউনেস্কো কর্তৃক আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছে। যা আমাদের জন্য গর্ব ও আনন্দের বিষয়।
বক্তারা আরো বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাত মার্চের ঐতিহাসিক অগ্নিঝরা ভাষণের গুরুত্ব ও তাৎপর্য ছাত্রদের অনুধাবন করতে হবে। এর ভিত্তিতে আমাদের চেতনা লালন করতে হবে।

মহান ৭ই মার্চ উপলক্ষে জয়বাংলা সাংস্কৃতিক জোট চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণের যৌথ উদ্যোগ

মহান ৭ই মার্চ উপলক্ষ্যে জয় বাংলা সাংস্কৃতিক জোট চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণের যৌথ উদ্যোগে অদ্য ৭ মার্চ সকাল ১১ টায় চট্টগ্রাম শিল্পকলা একাডেমি বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ শেষে মহানগর সভাপতি ও সাবেক ছাত্রনেতা রেজাউল করিম বুলবুলের সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জয় বাংলা সাংস্কৃতিক জোট চট্টগ্রাম উত্তর জেলার সভাপতি মোঃ আনোয়ার আজমের সঞ্চালনায় উক্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক শাহাবুদ্দীন মজুমদার, যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ আলী আকবর, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল হাসান, চট্টগ্রাম উত্তর জেলার সাধারণ সম্পাদক মোঃ কাজী আলমগীর, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সভাপতি জান্নাতুল ফেরদৌস রাজমীন, সাধারণ সম্পাদক দোলন দাশ, উত্তর জেলার সহ-সভাপতি মোঃ নোমান, সহ-সভাপতি সরওয়ার সিকদার, চট্টগ্রাম উত্তর জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মোর্শেদ, শাহিনুর বেগম, সেলিনা বেগম, স্বপ্ন বেগম, শামিমা আফরিন মুক্তি, এম. শাহজাহান গাজী, মোঃ আগুন চৌধুরী, শামশুল আলম, শাহ নেওয়াজ চৌধুরী, মোঃ তহিদুল আলম, মোঃ বেলাল, মোঃ শের খান, হালিশহর থানার সভাপতি মোঃ রিয়াজ আহমদ, সাধারণ সম্পাদক হাসান মুরাদ প্রমুখ।

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে এম. এ. লতিফ এমপি’র দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালন উপলক্ষে এম. এ. লতিফ এমপি’র উদ্যোগে ৩নং জেটি গেইটস্থ দলীয় কার্যালয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ৩৭ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ’র ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হোসেন মুরাদ’র সভাপতিত্বে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ও এর সহযোগী অঙ্গ সংগঠনসমূহের নেতা-কর্মীরা উক্ত আলোচনা সভায় অংশগ্রহণ করেন। বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পনের মধ্য দিয়ে সভার কার্যক্রম শুরু হয়। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি কেন্দ্রীয় শ্রমিকলীগের যুগ্ম সম্পাদক সফর আলী বলেন-আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে যে, ৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণই ছিল বাঙালি জাতির মুক্তিযুদ্ধের মূলমন্ত্র। প্রধান বক্তা মহানগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা শেখ মাহমুদ ইসহাক বলেন-৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর আহবানে সমগ্র জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন করার সুবাধে আজ আমরা বাঙালি জাতি হিসেবে গর্বিত। সভায় বিশেষ অতিথি মহানগর আওয়ামীলীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মাহবুবুল হক মিয়া বলেন-বঙ্গবন্ধু এনে দিয়েছেন আমাদের স্বাধীনতা আর তাঁরই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিয়েছেন অর্থনৈতিক মুক্তি।

আলোচনা সভায় বক্তারা বর্তমান সরকারের সফলতার ইতিহাস তুলে ধরে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের হাতে ক্ষমতা অর্পণের জন্য এম. এ. লতিফ এমপি’র পক্ষে নৌকা প্রতীকে ভোট চান। বক্তারা জননেতা এম. এ. লতিফ এমপি’র নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ’র পতাকাতলে দেশ প্রেমিক জনতাকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানান।

সভায় লবণ শ্রমিক লীগ সভাপতি আব্দুল মতিন মাস্টার’র সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য রাখেন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোঃ এনামুল হক, প্রবীণ আওয়ামীলীগ নেতা এজহার মিয়া, ৩৯ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মোঃ আসলাম, আওয়ামীলীগ নেতা জাবেদুল ইসলাম শিপন, ৩৬ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ’র সভাপতি সুলতান আহমদ, ইউনিট সভাপতি মোঃ ইকবাল, আব্দুল মান্নান চৌধুরী, মোঃ মোক্তার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ রিফাত আলম, সাবেক সভাপতি নুর আলম চৌধুরী, বন্দর থানা আওয়ামীলীগ’র সহ-সভাপতি সৈয়দ মাহবুবুল আলম, ৩৭ নং ওয়ার্ড সহ-সভাপতি মোহাম্মদ জানে আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মোহাম্মদ হোসেন, ৩৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ’র আইন বিষয়ক সম্পাদক জাহিদুল আলম মিন্টু, বন্দর সিবিএ’র সাধারণ সম্পাদক রফি উদ্দিন খান, যুগ্ম-সম্পাদক নায়েবুল ইসলাম ফটিক, বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আহম্মদ বাদল, মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ইমতিয়াজ হোসেন বাবলা, সহ-সম্পাদক কাজী মোঃ আরিফ, ব্যারিষ্টার সুলতান আহম্মদ ডিগ্রী কলেজের ছাত্র সংসদের ভিপি মোঃ জাহেদ হোসেন খোকন, আওয়ামীলীগ নেতা মোঃ সাদেক, মোঃ ইমরান, আবু তাহের রাজু, যুবলীগ নেতা ইমতিয়াজ সুমন, হাসান উদ্দিন সোহেল, নাসির উদ্দিন রাসেল, মোঃ আলী আকবর, মোঃ শহিদ ও মোঃ জুয়েল প্রমূখ।