জাতীয় স্বার্থে কুতুবদিয়াকে রক্ষা করতে হবে

0
63

লবন, চিংড়ী ও মৎস উৎপাদন এবং পর্যটনের প্রধান অঞ্চলসহ দক্ষিন চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারকে রক্ষা করতে হলে কুতুবদিয়া কে অস্তিত্বের সংকট থেকে রক্ষা করতে হবে। কুতুবদিয়া দ্বীপ সমুদ্র গর্বে বিলীন হয়ে গেলে সমুদ্রের আঘাত এসে পড়বে দক্ষিণ চট্টগ্রামের আনোয়ারা, বাঁশখালী, কক্সবাজারের পেকুয়া ও মহেশখালীর ওপর। সুতরাং জাতীয় স্বার্থে কুতুবদিয়াকে রক্ষা করতে হবে। অন্যথায় দেশের বিশেষ অর্থনৈতিক জোন খ্যাত চট্টগ্রাম দক্ষিনাঞ্চল সহ পুরো কক্সবাজার চরম হুমকীর মধ্যে পড়বে। সেনাবাহিনীর তত্বাবধানে বেড়িবাঁধ নিমার্ণের দাবিতে চট্টগ্রামস্থ কুতুবদিয়া সমিতির উদ্দ্যোগে এক জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্টিত হয়। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, সমিতির সাধারন সম্পাদক মুজিবুল হক ছিদ্দিকী বাচ্চু। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন সমিতির প্রদান উপদেষ্টা শফিউল আলম, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ কামাল হোসাইন ও সমিতির সভাপতি ডা. এ. কে. এম ফজলুল হক। লিখিত বক্তব্যে বক্তগণ বলেন, ৯৭ বর্গমালের কুতুবদিয়া সমুদ্রের অব্যাহত ভাঙ্গনের কারণে আজ ২৭ বর্গমাইলে এসে দাঁড়িয়েছে। বিভিন্ন সময়ে কোটি কোটি টাকার বরাদ্দ দেওয়া হলেও অসাধু কর্মকর্তা ও দূর্নীতিবাজ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের কারণে কুতুবদিয়া আজ বিরাণভূমিতে পরিণত হয়েছে। অতীতের লুটপাতের সুষ্ট তদন্তপূর্বক দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে যথাযত ব্যবস্থাগ্রহণ করার দাবী জানান বক্তাগণ। চলিত অর্থ বছরে একনেক-এ বরাদ্দকৃত টাকা সেনাবাহিনীর তত্বাবধানে বেড়িবাঁধ নিমার্ণের দাবী জানান। সাংবাদিক সম্মেলনের পূর্বে প্রেস ক্লাবের সম্মুখে একবিশাল মানববন্ধন অনুষ্টিত হয়।