জামায়াতের ডাকা হরতাল

0
97

ctg hortal 13.8JPGজামায়াতের ডাকা দু’দিনের হরতাল চলাকালে নগরীর কাজীর দেউড়ির মোড়ে ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে পিকেটাররা।

মঙ্গলবার সকাল সোয়া ১০টার দিকে আকস্মিকভাবে মোটর সাইকেলে এসে দু’টি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পালিয়ে যায় পিকেটাররা। এসময় এলাকায় সাময়িক আতংকের সৃষ্টি হয়।

কোতয়ালী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) নেজাম উদ্দিন বাংলানিউজকে বলেন, ‘হঠাৎ এসে চোরাগোপ্তাভাবে দু’টি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পালিয়ে গেছে পিকেটাররা। খবর পেয়ে আমরা গিয়ে কাউকে পাইনি।’

তবে পুরো এলাকায় পুলিশ অভিযান শুরু করেছেন বলে জানিয়েছেন পরিদর্শক (তদন্ত) নেজাম উদ্দিন।

এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে জামায়াত-শিবির নগরীর হালিশহরের চুনা ফ্যাক্টরির মোড় থেকে ঝটিকা মিছিল বের করে। মিছিল থেকে রাস্তায় দু’টি ককটেল ছুঁড়ে মারলে সেগুলো বিস্ফোরিত হয়ে বিকট শব্দের সৃষ্টি হয়। এসময় পুরো এলাকায় আতংক ছড়িয়ে পড়ে।

হালিশহর থানার ওসি শাহজাহান কবির বাংলানিউজকে বলেন, ‘ককটেল বিস্ফোরণের খবর পেয়ে টহল পুলিশ গিয়ে তাদের ধাওয়া দেয়। এসময় মিছিল ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় এবং একজন শিবির কর্মীকে আটক করা হয়।’

এর বাইরে হরতাল শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত কোথাও কোন অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। তবে নাশকতা মোকাবেলায় নগরী ও জেলায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন আছে। প্রস্তুত রাখা হয়েছে বিজিবিও।

নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (বিশেষ শাখা) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, হরতালে প্রায় ১ হাজার ৮’শ অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন আছে।
এদিকে নগরী ও আশপাশের এলাকায় সোমবার গভীর রাত থেকে টানা বৃষ্টি শুরু হয়েছে। কখনও মাঝারি আকারে আবার কখনও গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি অব্যাহত আছে সকালেও।

নগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, হরতাল, বৃষ্টি এবং ঈদের বাড়ি যাওয়া মিলিয়ে নগরী এখনও ফাঁকা হয়েই আছে।

হরতালের মধ্যেও সিএনজি অটোরিক্সা, টেম্পু, হিউম্যান হলার, মিনিবাসসহ কিছু কিছু গণপরিবহন রাস্তায় নেমেছে। কিছু কিছু রিক্সাও চলাচল করছে।

রাতভর দূরপ‍াল্লার বাস চলাচল স্বাভাবিক থাকলেও সকালে বন্ধ হয়ে গেছে। তবে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক আছে।

নগরীর বিভিন্ন এলাকার দোকানপাটগুলোও আস্তে আস্তে খুলে যাচ্ছে। কর্মস্থলে গেছেন শ্রমজীবী মানুষও।

আদালতের রায়ে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের প্রতিবাদে সারাদেশে দু’দিনব্যাপী এ হরতাল আহবান করা হয়েছে।

বন্দরনগরী চট্টগ্রামে জামায়াতের ডাকা দু’দিনের হরতালের শুরুতে নগরীর হালিশহরে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটেছে। এসময় পুলিশ ধাওয়া দিয়ে এক শিবির কর্মীকে আটক করেছে।

মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে শিবির নগরীর হালিশহরের চুনা ফ্যাক্টরির মোড় থেকে ঝটিকা মিছিল বের করে। মিছিল থেকে রাস্তায় দু’টি ককটেল ছুঁড়ে মারলে সেগুলো বিস্ফোরিত হয়ে বিকট শব্দের সৃষ্টি হয়। এসময় পুরো এলাকায় আতংক ছড়িয়ে পড়ে।

হালিশহর থানার ওসি শাহজাহান কবির বাংলানিউজকে বলেন, ‘ককটেল বিস্ফোরণের খবর পেয়ে টহল পুলিশ গিয়ে তাদের ধাওয়া দেয়। এসময় মিছিল ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় এবং একজন শিবির কর্মীকে আটক করা হয়।’

এর বাইরে হরতাল শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত কোথাও কোন অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। তবে নাশকতা মোকাবেলায় নগরী ও জেলায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন আছে। প্রস্তুত রাখা হয়েছে বিজিবিও।

নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (বিশেষ শাখা) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, হরতালে প্রায় ১ হাজার ৮’শ অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন আছে।

নগর পুলিশের পাঁচলাইশ জোনের সহকারী কমিশনার শাহ মো.আব্দুর রউফ বলেন, ‘হরতাল চলাকালে নগরীতে কোথাও মিছিল, পিকেটিং কিংবা নাশকতার খবর পাইনি।’

এদিকে নগরী ও আশপাশের এলাকায় সোমবার গভীর রাত থেকে টানা বৃষ্টি শুরু হয়েছে। কখনও মাঝারি আকারে আবার কখনও গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি অব্যাহত আছে সকালেও।

নগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, হরতাল, বৃষ্টি এবং ঈদের বাড়ি যাওয়া মিলিয়ে নগরী এখনও ফাঁকা হয়েই আছে।

হরতালের মধ্যেও আস্তে আস্তে সিএনজি অটোরিক্সা, টেম্পু, হিউম্যান হলার, মিনিবাসসহ কিছু কিছু গণপরিবহন রাস্তায় নামতে শুরু করেছে। কিছু কিছু রিক্সাও চলাচল করছে।

রাতভর দূরপ‍াল্লার বাস চলাচল স্বাভাবিক থাকলেও সকালে বন্ধ হয়ে গেছে। তবে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক আছে।

নগরীর বিভিন্ন এলাকার দোকানপাটগুলোও আস্তে আস্তে খুলতে শুরু করেছে। কর্মস্থলে যাবার জন্য রাস্তায় নেমেছেন শ্রমজীবী মানুষ।

বন্দরনগরী চট্টগ্রামে জামায়াতের ডাকা দু’দিনের হরতাল চলাকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সীতাকুন্ড উপজেলার সুলতানা মঞ্জিল এলাকায় পিকেটাররা একটি প্রাইভেট কার ভাংচুর করেছে। এসময় ওই কারের চালক জসীম উদ্দিন (৩২) গুরুতর আহত হয়েছেন।

আহত জসীম উদ্দিনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে।

আহতের বরাত দিয়ে চমেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়িতে দায়িত্বরত কনস্টেবল রিয়াদ হোসেন বাংলানিউজকে জানান, সীতাকুন্ড থেকে চট্টগ্রামে আসার পথে বড় কুমিরার সুলতানা মঞ্জিল এলাকায় সকাল সোয়া ১০টার দিকে পিকেটারদের কবলে পড়ে তাদের বহনকারী প্রাইভেট কার।

এসময় পিকেটররা পাথর ও ইটের টুকরো ছুঁড়ে প্রাইভেট কারের সামনের কাঁচ ভাংচুর করে। ইটের টুকরার আঘাতে জসীমের মুখ ও নাকে মারাত্মক জখম হয়েছে।

এর আগে সকাল সোয়া ১০টার দিকে নগরীর কাজীর দেউড়ির মোড়ে ককটেলের বিস্ফোরণ ঘট‍ায় পিকেটাররা।

সকাল সাড়ে ৭টার দিকে জামায়াত-শিবির নগরীর হালিশহরের চুনা ফ্যাক্টরির মোড় থেকে ঝটিকা মিছিল বের করে। মিছিল থেকে রাস্তায় দু’টি ককটেল ছুঁড়ে মারলে সেগুলো বিস্ফোরিত হয়ে বিকট শব্দে পুরো এলাকায় আতংক ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ ধাওয়া দিয়ে এক শিবির কর্মীকে আটক করে।

এর বাইরে হরতাল শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত আর কোথাও কোন অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। তবে নাশকতা মোকাবেলায় নগরী ও জেলায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন আছে। প্রস্তুত রাখা হয়েছে বিজিবিও।

নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (বিশেষ শাখা) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, হরতালে প্রায় ১ হাজার ৮’শ অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন আছে।

নগর পুলিশের পাঁচলাইশ জোনের সহকারী কমিশনার শাহ মো.আব্দুর রউফ বাংলানিউজকে বলেন, ‘হরতাল চলাকালে নগরীতে কোথাও মিছিল, পিকেটিং কিংবা নাশকতার খবর পাইনি।’

এদিকে নগরী ও আশপাশের এলাকায় সোমবার গভীর রাত থেকে টানা বৃষ্টি শুরু হয়েছে। কখনও মাঝারি আকারে আবার কখনও গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি অব্যাহত আছে সকালেও।

নগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, হরতাল, বৃষ্টি এবং ঈদের বাড়ি যাওয়া মিলিয়ে নগরী এখনও ফাঁকা হয়েই আছে।

হরতালের মধ্যেও সিএনজি অটোরিক্সা, টেম্পু, হিউম্যান হলার, মিনিবাসসহ কিছু কিছু গণপরিবহন রাস্তায় নেমেছে। কিছু কিছু রিক্সাও চলাচল করছে।

রাতভর দূরপ‍াল্লার বাস চলাচল স্বাভাবিক থাকলেও সকালে বন্ধ হয়ে গেছে। তবে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক আছে।

নগরীর বিভিন্ন এলাকার দোকানপাটগুলোও আস্তে আস্তে খুলে যাচ্ছে। কর্মস্থলে গেছেন শ্রমজীবী মানুষও।

আদালতের রায়ে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের প্রতিবাদে সারাদেশে দু’দিনব্যাপী এ হরতাল আহবান করা হয়েছে।