ডব্লিউএইচও ‘শুভেচ্ছা দূত’ হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন সায়মা

0
49

অটিজম শনাক্তকরণে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ক্রমাগত যে শ্রম দিচ্ছেন, তার আরো একটি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেলেন বাংলাদেশের অটিজম বিষয়ক জাতীয় উপদেষ্টা পরিষদের সভাপতি সায়মা ওয়াজেদ হোসেন। তিনি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) ‘শুভেচ্ছা দূত’ হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ হোসেন বাংলাদেশে অটিজমসহ মানসিক স্বাস্থ্য সেবা বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টিতে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন।

স্কুল সাইকোলজিস্ট হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে সনদপ্রাপ্ত সায়মা ওয়াজেদকে এর আগে গত এপ্রিলে ১১ দেশের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের জন্য অটিজম বিষয়ক চ্যাম্পিয়ন হিসেবে নিয়োগ দেয় ডব্লিউএইচও।

তাঁর এ সহযোগিতার ক্ষেত্র বাড়াতে তাঁকে আগামী দুই বছরের জন্য একই অঞ্চলে ‘শুভেচ্ছা দূত’ হিসেবে নিয়োগের ঘোষণা দেন ডব্লিউএইচওর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের পরিচালক পুনম ক্ষেত্রপাল সিং।

বৃহস্পতিবার নয়া দিল্লিতে এ ঘোষণা দেয়ার সময় তিনি বলেন, “অটিজম শনাক্তকরণে মিস হোসেন স্বতঃস্ফূর্তভাবে ক্রমাগত যে শ্রম দিচ্ছেন তা প্রশংসনীয়। অটিজম শনাক্তকরণে পদক্ষেপ নেয়ার পাশাপাশি আক্রান্তদের দুর্ভোগ কমাতে ও সচেতনতা তৈরিতে তিনি তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রেখে চলেছেন।”

ডব্লিউএইচওর মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক বিশেষজ্ঞ উপদেষ্টা প্যানেলের সদস্য সায়মা ওয়াজেদ হোসেনের উদ্যোগেই ২০১১ সালে ঢাকায় প্রথমবারের মতো অটিজম বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

অটিজম বিষয়ে জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অবদানের জন্য ডব্লিউএইচও তাকে ২০১৪ সালের জন্য ‘এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড’ও দিয়েছে।

গত এপ্রিলে ভুটানে একটি আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে অটিজমসহ অন্যান্য নিউরো ডিসঅর্ডারের ওপর ‘থিম্পু ঘোষণা’ প্রণয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন সায়মা। ওই ঘোষণায় স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামাজিক সুরক্ষা খাতে কার্যকর সেবা ও অটিজমসহ অন্যান্য নিউরো ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত সহায়তায় জাতীয় সক্ষমতা জোরদার করা অগ্রাধিকারে রেখে সমাজ ও সরকারের ভূমিকার দাবি রয়েছে।

শুভেচ্ছা দূত হিসেবে সায়মা ‘থিম্পু ঘোষণা’র প্রসারেও কাজ করবেন বলে জানান ডব্লিউএইচওর আঞ্চলিক পরিচালক পুনম ক্ষেত্রপাল সিং।
অটিজম শনাক্তকরণে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ক্রমাগত যে শ্রম দিচ্ছেন, তার আরো একটি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেলেন বাংলাদেশের অটিজম বিষয়ক জাতীয় উপদেষ্টা পরিষদের সভাপতি সায়মা ওয়াজেদ হোসেন। তিনি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) ‘শুভেচ্ছা দূত’ হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ হোসেন বাংলাদেশে অটিজমসহ মানসিক স্বাস্থ্য সেবা বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টিতে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন। স্কুল সাইকোলজিস্ট হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে সনদপ্রাপ্ত সায়মা ওয়াজেদকে এর আগে গত এপ্রিলে ১১ দেশের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের জন্য অটিজম বিষয়ক চ্যাম্পিয়ন হিসেবে নিয়োগ দেয় ডব্লিউএইচও। তাঁর এ সহযোগিতার ক্ষেত্র বাড়াতে তাঁকে আগামী দুই বছরের জন্য একই অঞ্চলে ‘শুভেচ্ছা দূত’ হিসেবে নিয়োগের ঘোষণা দেন ডব্লিউএইচওর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের পরিচালক পুনম ক্ষেত্রপাল সিং। বৃহস্পতিবার নয়া দিল্লিতে এ ঘোষণা দেয়ার সময় তিনি বলেন, “অটিজম শনাক্তকরণে মিস হোসেন স্বতঃস্ফূর্তভাবে ক্রমাগত যে শ্রম দিচ্ছেন তা প্রশংসনীয়। অটিজম শনাক্তকরণে পদক্ষেপ নেয়ার পাশাপাশি আক্রান্তদের দুর্ভোগ কমাতে ও সচেতনতা তৈরিতে তিনি তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রেখে চলেছেন।” ডব্লিউএইচওর মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক বিশেষজ্ঞ উপদেষ্টা প্যানেলের সদস্য সায়মা ওয়াজেদ হোসেনের উদ্যোগেই ২০১১ সালে ঢাকায় প্রথমবারের মতো অটিজম বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। অটিজম বিষয়ে জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অবদানের জন্য ডব্লিউএইচও তাকে ২০১৪ সালের জন্য ‘এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড’ও দিয়েছে। গত এপ্রিলে ভুটানে একটি আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে অটিজমসহ অন্যান্য নিউরো ডিসঅর্ডারের ওপর ‘থিম্পু ঘোষণা’ প্রণয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন সায়মা। ওই ঘোষণায় স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামাজিক সুরক্ষা খাতে কার্যকর সেবা ও অটিজমসহ অন্যান্য নিউরো ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত সহায়তায় জাতীয় সক্ষমতা জোরদার করা অগ্রাধিকারে রেখে সমাজ ও সরকারের ভূমিকার দাবি রয়েছে। শুভেচ্ছা দূত হিসেবে সায়মা ‘থিম্পু ঘোষণা’র প্রসারেও কাজ করবেন বলে জানান ডব্লিউএইচওর আঞ্চলিক পরিচালক পুনম ক্ষেত্রপাল সিং।