দুই মন্ত্রীর শুনানি ২০ মার্চ

0
57

দুই মন্ত্রীফাঁসির দণ্ডাদেশ পাওয়া একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী জামায়াত নেতা মীর কাশেম আলীর মামলাকে কেন্দ্র করে খাদ্যমন্ত্রী এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর বিরুদ্ধে জারি করা আদালত অবমাননা রুলের শুনানির তারিখ পিছিয়ে ২০ মার্চ নির্ধারণ করেছেন আদালত।

প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার নেতৃত্বে ৯ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানিতে পরবর্তী তারিখ ঠিক করা হয়।

মঙ্গলবার সকালে মামলাটি আপিল বিভাগের কার্যতালিকার ১ নম্বরে রাখা হয়। এর আগে নির্দেশনা অনুযায়ী সোমবার আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় আদালত অবমাননার অভিযোগের ব্যাখ্যা দিয়েছেন তাদের আইনজীবীরা।

খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়ে ভবিষ্যতে আদালতের মর্যাদা ক্ষুন্ন হয় এমন বক্তব্য দেবেন না বলে দাখিল করা জবাবে বলেছেন। তবে বর্তমানে বিদেশে থাকায় হাজির হওয়ার জন্য সময় চান তিনি। ১৬ মার্চ দেশে ফেরার কথা রয়েছে খাদ্যমন্ত্রীর।

অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের পক্ষে ক্ষমা চেয়ে দেয়া বক্তব্য জমা দেন তার আইনজীবী।

গত ৫ মার্চ এক গোলটেবিল আলোচনায় দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা মীর কাশেম আলীর মামলায় আপীল বিভাগের শুনানিতে প্রধান বিচারপতির কিছু মন্তব্যের কঠোর সমালোচনা করেন খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ.ক.ম মোজাম্মেল হক। এরপর আদালত তাদের দুজনকেই আগামী ১৫ মার্চ তাদের এমন মন্তব্যের জবাব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলো।