নগরীর বন্দরটিলাস্থ আলী শাহ মাজার গলিতে উচ্ছেদ

0
70
ফাইল ছবি

নগরীর বন্দরটিলাস্থ আলী শাহ মাজার গলিতে উচ্ছেদ
ছবি ও খবর হোসেন বাবলা:

”বন্দরটিলা আলীশাহ মাজার গলিতে পুরানো সম্পত্তি ফিরে পেতে” জনৈক মোঃ আজম নামের দায়ের করা মামলার রায়ের আলোকে আদালতের নির্দেশে উচ্ছেদ কালে ঐ জায়গায় আশের্^-পাশের্^ও দোকানীদের অনেকাংশে ভাংচুরসহ মালামাল নষ্ট এবং রাস্তার অংশও জোর পূর্বক দখলের অভিযোগ করেছেন স্থায়ী দোকানীরা ।
আলী শাহ ফার্মেসীর মালিক হাজা¦ী আবু তাহের বলেন, কারো সম্পত্তি পাবে সেটিতো আমরা জানি না। ঐ লোক (আজম) পুলিশ,আনসার-শতাধিক লোকদিয়ে দোকান ভাংচুর করে আমাদেও ব্যবসা প্রতিষ্টান ক্ষতি সাধন করেছে ।
উচ্ছেদের সময় এক নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ছিলেন ,কিন্তু কেউ এর নাম নিশ্চিত করতে পারেন নি । ইপিজেড থানার ওসি কে জিজ্ঞেস করলে তিনিও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট এর নাম জানা তে পারেন নি। তবে উচ্ছেদ কালে থানা পুলিশ,ব্যাটিলয়ন পুলিশ,নগর বিশেষ পুলিশ দেখেছেন এলাকাবাসী । জনৈক মোঃ আজম ও মাজার গলির ইয়াকুব,হেলাল রব্বানী গংদের সাথে পুরানো সম্পত্তি নিয়ে দীর্ঘ বৎসর বিজ্ঞ দেওয়ানী আদালতে মামলা চলছিল বলে প্রতিবেশিরা সংবাদ মাধ্যম কে জানান । উচ্ছেদের সময় জেলা প্রসাশক অফিসের ভুমি কর্মকর্তা,সরকারী সার্ভেয়ার, ইপিজেড থানার পুলিশ,নগর বিশেষ পুলিশ এবং এক নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট এর প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন ।

আরেক দোকানী নাছির সও ঃবলেন,জনৈক ভুমিদস্যুরা মিলে আলীশাহ মাজার বাড়ীর দীর্ঘদিনের চলাচল রোড,নালা-নর্দমা/পানি-যাবার ড্রেন জোর করে দখল নিতে গিয়ে আমাদেও বহু বছরের পুরনো দোকাণ ঘরের ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে । আমরা ব্যবসায়ী সমিতি এর ক্ষতি-পূরণ দাবি করছি ।
বিষয়টি সত্য জানার জন্য রাত্র ১০টা পর্যন্ত জনৈক মোঃ আজম এর যোগাযোগ পাওয়া যায় নি । তবে ঐ এলাকার স্থায়ী বাসীন্দাদেও অনেকেই বলছেন ,তিনি(আজম) ক্রয়-সূত্রে উক্ত জায়গায় অংশ পাবে ,কিন্তু এতো অংশ জুড়ে তিনি জায়গা পাবেন না বলে ও জানা গেছে । এই নিয়ে ঐ এলাকাতে চরম উত্তেজনা রয়েছে এবং পুলিশ মোতায়েন আছে ।