সচেতনতা সৃষ্টি করলে জিডিপিতে বীমা খাতের অবদান বাড়বে

0
144

বিভ্রান্তি ও অবিশ্বাস দূর করে সচেতনতা সৃষ্টি করা গেলে দেশের জিডিপিতে বীমা খাতের অবদান বাড়বে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

এর জন্য দরকার ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি, বীমা বিষয়ে উচ্চতর পড়াশোনা ও গবেষণার সুযোগ সৃষ্টি, অটোমেশন, রেলযাত্রীদের বীমার আওতায় আনা, নতুন নতুন বীমা প্রডাক্ট সৃষ্টি, পলিসি গ্রহণ প্রক্রিয়া ও আইন সংস্কার, বীমা দাবি দ্রুত নিষ্পত্তি, বীমা দিবস চালু, উপজেলা বা তৃণমূল পর্যায়ে ব্যাপক প্রচারণা, কুসংস্কার ও ভুল ব্যাখ্যা রোধে বিভিন্ন ধর্মের বিশেষজ্ঞদের সহায়তা নেওয়া ইত্যাদি।

বৃহস্পতিবার (২০ জুন) নগরের মোটেল সৈকতে বাংলাদেশের বীমা খাত উন্নয়ন প্রকল্পের (বিআইএসডিপি) উদ্যোগে সচেতনতামূলক কর্মশালায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও বীমা খাতের বিশেষজ্ঞরা এসব বিষয়ে গুরুত্ব দেন।

বিষয়ভিত্তিক আলোচনায় অংশ নেন কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের প্রো ভিসি ড. নজরুল ইসলাম, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সালেহ জহুর, বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স একাডেমির প্রধান অনুষদ সদস্য এসএম ইব্রাহিম হোসাইন।

কর্মশালার উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন অধ্যাপক এএফএম আওরঙ্গজেব। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স একাডেমির পরিচালক মোহাম্মদ আমজাদ হোসাইন।

বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের সদস্য (প্রশাসন) গকুল চাঁদ দাসের সভাপতিত্বে দিনব্যাপী কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন প্রকল্প পরিচালক মো. নায়েব আলী মণ্ডল, বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পরিচালক মো. খলিল আহমেদ, উপ প্রকল্প পরিচালক এসএম মাসুদুর রহমান, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের উপ-সচিব মুর্শেদা জামান প্রমুখ।

কর্মশালায় ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব, পেশাজীবী, বিভিন্ন বীমা কোম্পানির কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।