সম্পূর্ণ ক্লিনিক্যাল গাইড লাইন না হওয়া দুঃখজনক

0
76

দেশে এইডস রোগী শনাক্তের ২৩ বছর পরও সম্পূর্ণ ক্লিনিক্যাল গাইড লাইন না হওয়া দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ডারমাটোলজিক্যাল সোসাইটি চট্টগ্রামের সভাপতি ডা. একিউএম সিরাজুল ইসলাম।

মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সম্মেলন কক্ষে ‘মেইনস্ট্রিমিং অব দ্যা ক্লিনিক্যাল কেয়ার অব এইচআইভি-এইডস’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর, বিমানবন্দর, বিদেশি, প্রবাসীদের আনাগোনা, মিয়ানমারের নাগরিকদের সীমান্ত এলাকায় ক্যাম্প থাকার কারণে এইডসের ঝুঁকি চট্টগ্রামে বেশি। তিনি এইডসের সব চিকিৎসাসেবা এনজিও বাদ দিয়ে সরকারি হাসপাতালের মাধ্যমে দেওয়ার দাবি জানান।

ডা. একিউএম সিরাজুল ইসলাম বলেন, চট্টগ্রামের ক্ষেত্রে রাউজানে প্রথম ১৯৯৪ সালে এইচআইভি এইডস রোগী শনাক্ত হয়। তিনি এখনো সুস্থ আছেন। ১৯৯৫ সালে থাইল্যান্ডের কিছু জেলে চুরি করে মাছ ধরতে এসে ধরা পড়েন। তারা অসুস্থ হলে চমেকে ভর্তি একজনের এইডস ধরা পড়ে।

সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএমএ সেক্রেটারি ডা. মো. এহতেশামুল হক। আলোচনা করেন ডা. মো. বেলাল হোসেন, চমেক হাসপাতালের পরিচালক বি. জেনারেল জালাল উদ্দিন, সিভিল সার্জন ডা. আজিজুর রহমান সিদ্দিকী, চমেক অধ্যক্ষ ডা. সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, বিএমএ চট্টগ্রাম সভাপতি ডা. মুজিবুল হক খান, সাধারণ সম্পাদক ডা. ফয়সাল ইকবাল চৌধুরী প্রমুখ।

সেমিনারে জানানো হয়, গত ১ অক্টোবর থেকে ছয়টি সরকারি হাসপাতালে এনজিওর পরিবর্তে এইচআইভির ওষুধ দেওয়া হচ্ছে।