৭ম লোক সংস্কৃতি উৎসব ২০২০ উদ্বোধন

0
170

অসাম্প্রদায়িক ও মানবিকসমাজগড়ারলক্ষ্যে আপোষহীনলড়াইচালিয়ে যেতেহবে -প্রফেসর ড. শিরীণআখতার

সমাজসমীক্ষাসংঘের ৭ম লোকসংস্কৃতিউৎসবএরউদ্বোধনীঅনুষ্ঠানেপ্রধানঅতিথির বক্তব্য চট্টগ্রামবিশ্ববিদ্যালয়েরমাননীয়উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণআখতার এই আহবানজানান।অস্তিত্বেরসন্ধানে, শিকড়েরটানে এই শ্লোগানকেনিয়েসমাজসমীক্ষাসংঘেরআয়োজনে জেলাশিল্পকলাএকাডেমী, চট্টগ্রামএরঅনিরুদ্ধ মুক্তমঞ্চে অনুষ্টিতহচ্ছেদুইদিনব্যাপী৭ম লোকসংস্কৃতিউৎসব ২০২০।
৭ম লোকসংস্কৃতিউৎসবপ্রস্তুতিকমিটির চেয়ারম্যান মোঃআলতাফ হোসেন চৌুরীবাচ্চুরসভাপতিত্বে অনুষ্ঠিতউদ্বোধনীঅনুষ্ঠান ও আলোচনাসভায়প্রধানঅতিথি হিসেবেউপস্থিত ছিলেনচট্টগ্রামবিশ্ববিদ্যালয়েরমাননীয়উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণআখতার, অতিথি হিসেবেউপস্থিত ছিলেনশিল্পকলাএকাডেমিরসাধারণসম্পাদকসাইফুলআলমবাবু, অনুষ্ঠানেধন্যবাদ জ্ঞাপনকরেনসমাজসমীক্ষাসংঘেরসভাপতিকাজীমাহমুদ ইমামবিলু, স্বাগত বক্তব্য রাখেনসংগঠনেরনির্বাহীপরিচালকশিহাব চৌধুরীবিপ্লব, শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ৭ম লোকসংস্কৃতিউৎসবপ্রস্তুতিকমিটিরআহবায়ক দেবাশীষরায় ও সদস্য সচিবসাইফুদ্দিনআহমেদ মিনহাজ, উৎসব ঘোষনাপাঠকরেনসংগঠনেরসদস্য চিন্ময় দাশ, অনুষ্ঠানেশুভেচ্ছাবক্তব্য রাখেনচসিককাউন্সিলর এফ. কবিরমানিক, এইচ.এম সোহেল। উদ্বোধনীঅনুষ্ঠানসঞ্চালনাকরেনসমাজসমীক্ষাসংঘেরপরিচালককল্লোল দাশ।
৭ম লোকসংস্কৃতিউৎসবএরউদ্বোধনীঅনুষ্ঠানেপ্রধানঅতিথির বক্তব্য চট্টগ্রামবিশ্ববিদ্যালয়েরমাননীয়উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণআখতারবলেন, আমাদের লোকসংস্কৃতিআজহুমকিরমুখে। আমাদের লোকায়তসংস্কৃতিকেআমাদেরকেইরক্ষাকরতেহবে, কোনোভাবেতারব্যতয়হলেআমাদের অস্তিত্ব চরম সংকটেরমুখেপড়বে। নতুনপ্রজন্মকেনিজের কৃষ্টি-সংস্কৃতি, ঐতিহ্য সম্বন্ধে জানতেহবেএবংজাতিগতবিকাশের পথ খুঁজে বেরকরতেহবে। তিনিঅসাম্প্রদায়িক ও মানবিকসমাজলড়াই এ সকলকেআপোষহীনহওয়ারআহবানজানান ।
ওডিসি এন্ড টেরডান্সমুভমেন্টএরশিল্পীদের উদ্বোধনীনৃত্যরমাধ্যমে উৎসবেরশুভসূচনাহয়।আলোচনাসভা শেষেপ্রমাঅবন্তীরপরিচালনায় লোকনৃত্য পরিবেশনকরেনওডিসি এন্ড টেগরডান্সমুভমেন্টএরশিল্পীরা। এরপরচট্টগ্রামেরআঞ্চলিকগানপরিবেশনকরেনশিল্পীজয় সেনহিরো ও ববি মনি, মনোমুগ্ধকরমাইজভান্ডারীগানপরিবেশনকরেনবিশিষ্টমাইজভান্ডারীশিল্পী সৈয়দ মানিক ও তার দল। সবশেষেবাউলগানপরিবেশনকরেনআরশিনগরসংগীতএকাডেমি, কুষ্টিয়ারবাউলশিল্পীবৃন্দ। উৎসবের ১ম দিনউৎসর্গ করাহয়বিশিষ্টনাট্যকার, শিক্ষাবিদ অধ্যাপকমমতাজউদ্দিনআহমেদকে।
এছাড়াসকাল ৯টায় জেলাশিল্পকলাএকাডেমিতেঅনুষ্ঠিতহয়শিশু চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা। প্রধানঅতিথি হিসেবেউপস্থিত থেকে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতারউদ্বোধনকরেনচট্টগ্রামবিশ্ববিদ্যালয়েরচারুকলাইনস্টিটিউটএরপরিচালকপ্রণবমিত্র চৌধুরী। বিশেষঅতিথি হিসেবেউপস্থিত ছিলেনচসিককাউন্সিলর এইচ. এম সোহেল, শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেনপ্রতিযোগিতা উপ পরিষদের আহবায়কমিঠুকুমারশীল ও সৈকতরুদ্র সেতু।
আগামীকালউৎসবের ২য় দিনবিকাল ৩.৩০টায় অনুষ্ঠানমালায় থাকছেউখিয়াসাহিত্য কুঠিরএরপরিবেশনায়হঁলা, বান্দা, ভাইট্টালি, হাইল্ল্যাগীতি, মুরারকূইল্যা, হালদাফাডাগান। বিকাল ৪.১৫ আলোচনাসভায়প্রধানঅতিথি হিসেবেউপস্থিত থাকবেনচট্টগ্রামসিটিকর্পোরেশনেরমাননীয় মেয়রজনাবআ.জ.মনাছিরউদ্দিন। বিশেষঅতিথি হিসেবেউপস্থিত থাকবেনবিশিষ্টসমাজসেবক ও শিক্ষানুরাগী মোঃআজিজুররহমান ।এরপর লোকসংস্কৃতিউৎসবউপলক্ষ্যে আয়োজিতচিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতারবিজয়ীদের পুরস্কৃত করাহবে।
এরপরসাংস্কৃতিকঅনুষ্ঠানে থাকছেসুনামগঞ্জ থেকে আগত দেবদাস চৌধূরী ও তুলিকা ঘোষ চৌধূরীরপরিবেশনায়
হাসনরাজা, শাহআব্দুলকরিম ও রাধারমণেরগান। এরপর থাকছেনান্টু দেবনাথ ও প্রিয়া ভৌমিকএরপরিবেশনায়পল্লীগীতি। বিশিষ্টনৃত্যশিল্পী ক্য মনএরপরিচালনায়আদিবাসীনৃত্য পরিবেশনায় থাকছেকক্সবাজার থেকে আগতআরিয়ানরাখাইনশিল্পী গোষ্ঠী। সবশেষেসংগীত দল মাটিরগানেরপরিবেশনায় থাকছেভাদু, টুসু, ঝুমুর, নাচনী, লেটো, চটকা, আলকাপ, ফকিরি, মারফতি ও ভাওয়াইয়াগান। উৎসবের ২য় দিনউৎসর্গ করাহয়েছেবিশিষ্টসংগীতশিল্পীসুবীর নন্দীকে। এরপররাত ১০টায় রয়েছেউৎসবেরবর্ণিলসমাপনী।