চরনদ্বীপে শহীদ ফারুকীর শাহাদাৎ বার্ষিকী সম্পন্ন

0
72

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত সমন্বয় কমিটি চরনদ্বীপ ইউনিয়ন শাখার ব্যাবস্তাপনায় শহীদে মিল্লাত আল্লামা নুরুল ইসলাম ফারুকী (র) এর শাহাদাৎ বার্ষিকী গত ১৮ আগস্ট চরণদ্বীপ ইউনিয়ন শাখার সমন্বয়ক মুহাম্মদ সালাহ উদ্দীন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠান পরিচালনা কমিটির আহবায়ক মোরশেদ আলম লিটন ও মাওলানা বদিউল আলমের পরিচালনা করেন।
এতে প্রধান অতিথি হিসাবে অংশ নেন -সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এর সহকারি অধ্যাপক সৈয়দ জালাল উদ্দীন আজহারী। প্রধান বক্তা ছিলেন বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্রসেনা কেন্দ্রীয় পর্ষদের সাবেক সহ-সভাপতি মুহাম্মদ জামাল উদ্দীন রাব্বানী। বিশেয অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট বোয়ালখালী উপজেলার সভাপতি স.ম.এনামুল হক, ছাত্রসেনা চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার ছাত্র কল্যাণ সম্পাদক নুরুল আজিম সুরাত, বোয়ালখালী ছাত্রসেনার সহ সভাপতি মুহাম্মদ এনাম উদ্দীন, সাধারন সম্পাদক ছাত্রনেতা এস এম মিজানুর রহমান, পৌরসভা সভাপতি মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
এতে আরও উপস্থিত ছিলেন, আনজুমানে খোদ্দামুল মুসলেমীন-আরব আমিরাত শাখার সদস্য মোঃ আলাউদ্দীন খান, মুহাম্মদ খোরশেদুল ইসলাম সুমন, ছাত্রসেনা চরনদ্বীপ ইউনিয়ন শাখার সভাপতি আসাদুজ্জামান বাবর, সাধারন সম্পাদক শহীদুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক আরমান আত্তারী, গাউছিয়া কমিটি চরনদ্বীপ ইউনিয়ন শাখার সভাপতি মাওলানা বোরহান উদ্দীন, সাধারন সম্পাদক জহিরুল ইসলাম, আলোচনায় অংশ গ্রহণ করেন।
আরও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্তিত ছিলেন মাওলানা এহসানুল হক, মাওলানা আব্দুর নবী খান, শওকত হোসেন ফারুকী, আব্দুল মান্নান জালালী, মাষ্টার শওকত আকবর, আবু তাহের মোঃ ফারুক, মাওলানা শাহেদুল ইসলাম, মাওলানা আব্দুল আজিজ,রিদুয়ান আহমদ আল ইমতিয়াজ, মোরশেদ, আলম খান, আরবান আলি সহ চরনদ্বীপের বিভিন্ন ওয়ার্ড প্রতিনিধিদল, পার্শ্ব বর্তী এলাকা শ্রীপুর-খরনদ্বীপ, পোপাদিয়া-কধুরখীলের কর্মকর্তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ গ্রহন করেন। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন আল্লামা নুরুল ইসলাম ফারুকীর হত্যার ৩ বছর পেরিয়ে গেলেও এখনও পর্যন্ত সরকার খুনিদের বিচার করতে পারেনি। শহীদ নুরুল ইসলাম ফারুকীর আদর্শ বুকে ধারন করে সুন্নী মতাদর্শ ভিত্তিক ইসলামী সমাজ প্রতিষ্ঠায় আন্দোলনে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত এদেশের ছাত্র ও যুব সমাজকে ইসলামের পতাকা তলে আহবান করছে এবং সম্প্রতি দেশে কতিপয় বিপদগামী জঙ্গিগোষ্ঠি মানুষকে হত্যা করে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত করতে চায়। অথচ ইসলাম কখনো হত্যাকান্ড সমর্থন করে না। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আহলে সুন্নাত জামায়াত সবসময় সোচ্চার। বক্তারা আল্লামা ফারুকি হত্যাকারিদের দ্রুত গ্রেপ্তার পুর্বক দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে খতমে গাউছিয়া এবং শেষে মিলাদ কিয়াম ও তাবারুক বিতরনের মাধ্যমে অনুষ্টান শেষ করা হয়।